আসলে বন্ধুরা ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশনের জন্য উপযুক্ত করতে গেলে আপনাকে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। প্রথম তো অন্তত একবার হলেও ইউটিউবে অথবা গুগলে সার্চ করে, ইউটিউবে এডসেন্স এপ্রুভাল হওয়ার রোলস গুলো পড়ে নিবেন। এবার প্রতিটি স্টেপ আপনাকে নিজ দায়িত্বে পূরণ করতে হবে।
YouTube Channel Ranking:
তবে ইউটিউব এর সর্বশেষ রোলস বা পলিসি অনুযায়ী একটি চ্যানেল কে মনিটাইজেশন এর জন্য উপযুক্ত করার জন্য। আপনাকে ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ-টাইম এবং ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার + ১০ হাজাএ ভিউয়ার এর প্রয়োজন হবে। তবে প্রথম গুলা গেইন করতে পারলে শেষের টা এমনি তেই হয়ে যাবে। কি বন্ধু এখনো বুঝতে পারছেন না তো। নাকি মাথায় ঢুকছে না আমি কি বলতেছি।
মাইলস্টোন পাড় করুন সহজেই:
হ্যাঁ আমি যেটা বললাম অটাই সঠিক। আপনাকে প্রথমে 4,000 Hours Watch Time এর বিশাল বড় মাইলস্টোন পাড় করতে হবে। যা বাদ বাকি সাবস্ক্রাইবার + ভিউ এর থেকেও একটু হলেও কঠিন বেপার। আমি যদি ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম কে ভেঙে লেখি বা বলি। তাহলে দ্বারায় ২ লক্ষ ৪০ হাজার মিনিট ওয়াচটাইম। যেখানে আপনার ভিউয়ার গুলো যত বার একটি ভিডিও দেখবে বা যতগুলা ভিডিও দেখবে। ঠিক তত ওয়াচ টাইম কাউন্ট হতে থাকবে। এতে সাবস্ক্রাইব ও কিন্তু ভিউ এর উপর নির্ভর করে। ওয়াচটাইম ও এর থেকে আলাদা কিছু না। তাই ভিডিও তে ভিউ আনার একটি গোপন টিপস নিয়ে আমরা আরো আর্টিকেল লিখার চেষ্টা করবো। সাথে একটি ভিডিও কিভাবে ভাইরাল করে এত বড় মাইলফলো করে এগিয়ে যেতে পারবে। এ নিয়ে আমরা পরবর্তীতে লিখবো।
আর হ্যাঁ, এই সব কিছু পূর্ণ হলেই আপনি গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলে তারা আপনাকে যত দ্রুত সম্ভব রিপ্লাই দিয়ে বা মেইল করে জানিয়ে দেবেন।
নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন-
আপনাকে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে। তা না হলে মানুষ আপনাকে ভুলে যাবে। এতে এগুলা কিছুও পূরন হবে না। বরং আপনার ইউটিউবার হওয়ার স্বপ্ন টাও অপূর্ণতায় ভেসে যেতে পারে। তবে আমি আপনাদের একটি হলেও সৎ সাজেস্ট দিতে পারি। সেটা হলো আপনি কখনো ইনকামের দিকে দৌড়াবেন না। সর্বদা কাজ নিয়ে ব্যস্থ থাকবেন। আর কাজের প্রতি মনোযোগ দিবেন। তাহলেই আপনার সাকসেস দ্রুত হবে।
আজকে এই পর্যন্তই। কথা হবে পরবর্তী কোনো টপিকে। ভালো লাগলে কমেন্ট করে আমাকে উৎসাহিত করুন। ধন্যবাদ…..